কবিতার নামঃ আপন ঘরের টানে
কলমেঃ রাসেল বিন আবু তালেব
গন্তব্যের পথে কৃষক চলছে ছুটে,
কাজের টানে মাঠে ছুটে চলা কৃষক
ফিরছে আপন সুখালয়ে।
রোদে পুরে বৃষ্টিতে ভিজে লাঙ্গল জোয়াল
কাধে হাকিয়ে চলছে ফসলের ক্ষেতে,
সোনার ফসল ফলাতে দিনরাত এক করে
ভালোবাসা বন্ধন ঘটায় ফসলের ক্ষেতে।
জাতির উন্নতির লগ্নে কৃষকের এক ফোটা
ঘামের দাম যাবে না তোলা মূল্যতে,
কৃষকের বাহুতে ভর করে জাতির উন্নতি ঘটে
দুঃখের পরশ মাখা হৃদয় নিয়ে বলতে হয়
রক্ত চোষা সমাজে কৃষকেরা অবমূল্যায়ন হয়
প্রতি দিবানিশিতে।
দিবানিশিতে কৃষকের স্বপ্ন গুলো পরে রয়
এক খন্ড জমির গতরে,
সূর্যি মামার কিরনে ভূমির গতর ওঠে শুকিয়ে
সেথায় কৃষকের পরশে ভূমির যৌবন পায় ফিরিয়ে
হাড়ভাঙা খাটুনিতে কৃষকের স্বপ্ন গুলোর হৃদয়
তাজা হয়ে যায় দিবানিশির কলরবে।
শ্রমের পরিলক্ষিতে কৃষকের ঘাম সূর্যি মামার
হৃদয়ে আনন্দের মেলা বয়ে আনে,
কৃষকের শ্রম সমাজে শান্তি বয়ে আনে।
ভূমির গতরে লাঙ্গল জোয়ালের স্পর্শে
কম্পিত ভূমি,
সেথায় পরিশ্রম করে কৃষক ফলায় ফসল
সকাল সাজে হৃদয়ে সুখের স্পর্শ হয়ে ওঠে
সফলতার চরণ চূমি।
ঘরে ফেরার মায়াতে ক্লান্ত হৃদয় লাঙল জোয়াল কাধে
মনের সুখে সূর্যি মামার পরশে ফেরে আপন সুখের ঘরে,
সুখের পরশ গুলো ভাগাভাগির লাগি ছেলে মেয়ে স্ত্রী স্বজনের টানে পা চালাতে থাকে আপন গন্তব্যের দিকে
গন্তব্যর মোহ শুধুই দিবানিশি নজরকারে।