অতীতের স্বপ্ন ভুলে যাও, একদিনে উদ্বেগ সব মিলে,
ভারতের স্বাধীনতা, একটি গৌরবের চিহ্নে।
মহাত্মা গান্ধীর দীর্ঘ দান, সত্যাগ্রহের সফল প্রয়াণ,
আমরা যোদ্ধারা, স্বাধীনতা পেলে আনন্দে মোহিত হই।
অসীম আকাশে তিরঙ্গা উড়িয়ে, আমরা শহীদের স্মৃতি বাঁচাই,
স্বাধীন দেশের স্নেহে আমরা মমতার উজ্জ্বল আলোয় দাগাই।
জবা দিল্লি দুঃখের বাদলে, আমরা করে ফেরি অমর স্থান,
স্বাধীনতা দিবসে, কোরবানী দেব সব দুশ্মনের সঙ্গ।
আমরা কলঙ্কিত আইনের বুকে বিজয়ী হই, নির্বাচনের প্রাপ্তি,
কাজী নজরুলের শৃঙ্গারিক ভাবনায়, স্বাধীনতা প্রশংসা একটি।
অস্তিত্বে আমরা বলি, "স্বাধীনতা, তুমি আমাদের আকাশ,
এই দিনে বহু কথা বলা, কাজী নজরুলের স্টাইলে একটি ছন্দ।"
ভারতের স্বাধীনতা, তোমার আগমন হল আলোর প্রকাশ,
জনগণের হৃদয়ে তুমি একটি মহাকাব্যের কাব্য হলে।
কাজী নজরুলের কবিতা পাঠ করে তোমার মুক্তির দ্বার খুলে,
স্বাধীনতা দিবসে, সম্পূর্ণ বাংলার হৃদয় মমতায় আবর্জনা পাই।
মুক্তিযুদ্ধের অবাক শুরুতে, বীর শহীদের আসবে কবে,
কাজী নজরুলের আবেগ ও আদর্শ সব প্রশংসা পাবে।
স্বাধীনতা দিবসে মুক্তির গানে সেজে উঠুক আমরা,
কাজী নজরুলের ছন্দে, আমরা সবাই একসাথে গাই।
অসীম স্বপ্ন ও শক্তির প্রতীক, ভারতের স্বাধীনতা দিবস,
কাজী নজরুলের কবিতা সবার জীবনে একটি আদর্শ হবে যাবে।
এই স্বাধীনতা দিবসে, আমরা কাজী নজরুলের কবিতা পড়ি,
স্বাধীনতা ও মানবাধিকারের সমর্থনে আমরা সাথে হই।
তিনি লিখেছিলেন, "যে স্বাধীনতার যোদ্ধা, সে সর্বদা মুক্ত,
মৃত্যু পেতে পারে তার শরীর, কিন্তু মৃত্যু পেতে পারে না তার আত্মা।"
এই আবেগময় বক্তব্যে তার দীর্ঘকালের প্রতীক,
কাজী নজরুলের কবিতা, ভারতের স্বাধীনতা দিবসে সমর্থন করে যাবে।
স্বাধীনতা দিবসে, তার বাণী প্রশংসা পাবে অতীত ও আগামী,
ভারতের স্বাধীনতা কাব্যে কাজী নজরুলের অমর ছন্দ আবেগ প্রকাশ পাবে।
এই প্রশংসান্বিত কবিতা, একটি স্মরণ ভারতের বীরশ্রেষ্ঠ,
স্বাধীনতা দিবসে এক সঙ্গে আমরা গান গাই কাজী নজরুলের ছন্দে।